টাঙ্গাইল ৫ আসনের সংসদ সদস্য ও ঈগল প্রতিকের প্রার্থীর আলহাজ মোঃ ছানোয়ার হোসেন বলেছেন, “যখন শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে কথা বলেন,আমরা বলি শ্রমিকদের নির্বাচন দেন। সেই নির্বাচন কিন্তু ৮ বছরেও হয় নাই। শুধু মাত্র আমরা চেষ্টা করে এই বেবিস্ট্যন্ড আঞ্চলিক শাখার নির্বাচন দিয়ে সঠিক নেতৃত্ব আনার চেষ্টা করেছি। আমার শ্রমিক বাবাকে নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলেন। আমি বিড়ি শ্রমিকের সন্তান। এটা আমার গর্ব ও অহংকার। নব্বই দশকে টাঙ্গাইলে একজন যদি ধনাধ্য ব্যক্তি ছিল সেটা আমার বাবা ছিলেন। আমরা যখন টাঙ্গাইলের সর্বোচ্চ করদাতা ছিলাম তখন তাদের অনেকের অস্তিত্বই ছিল না।
তিনি আরও বলেন, আমি দশ বছর এমপি ছিলাম,আমরা পাঁচ ভাই । আমার কোন ভাই সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সাথে সম্পৃক্ততা নেই। টাঙ্গাইলে কে কে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সাথে জড়িত তা আপনরা সবাই জানেন। উনারা মনোনয়ন প্রাপ্ত হয়েছেন, আমরা অনুমোদিত হয়েছি। আগামী ৭ জানুয়ারিতে আপনারা ভোট কেন্দ্রে যাবেন এবং ঈগল প্রতিকে ভোট দিয়ে আমাকে জয়যুক্ত করবেন।
রবিবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইল বেবিস্ট্যান্ড আঞ্চলিক শাখার অটো রিক্সা অটো টেম্পু সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়নের উদ্যোগে বেবিস্ট্যান্ড আঞ্চলিক শাখার অটো রিক্সা অটো টেম্পু সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যালয়ের সামনে নির্বাচনী আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য এসব কথা বলেন।
নির্বাচনী আলোচনা সভায় টাঙ্গাইল বেবিস্ট্যান্ড আঞ্চলিক শাখার অটো রিক্সা অটো টেম্পু সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি এস ইসলাম পিন্টুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন টাঙ্গাইল ৫ আসনের সংসদ সদস্য ও ঈগল প্রতিকের প্রার্থীর আলহাজ মোঃ ছানোয়ার হোসেন ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সংগঠনিক সম্পাদক সাইফুজ্জআমান সোহেল ও টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আকরাম হোসেন কিসলু।
নির্বাচনী আলোচনা সভার সঞ্চালনায় ছিলেন বেবিস্ট্যন্ড আঞ্চলিক শাখার অটো রিক্সা অটো টেম্পু সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক রিয়াদ হোসেন দুলাল।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মাসুদুর রহমান মাসুদ, শহর আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক তানভীর আহম্মেদ বাবু, বেবিস্ট্যন্ড আঞ্চলিক শাখার অটো রিক্সা অটো টেম্পু সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যকারী সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি হক আলী, সহ সাধারন সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির, ক্রীড়া সম্পাদক সজীব মিয়াসহ, শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারন শ্রমিক ও নেতৃবৃন্দরা।পরে শ্রমিকদের মধ্যে ইউনিয়নের পক্ষ থেকে মৃত্যু ও বিয়ে ভাতার আর্থিক অনুদান দেয়া হয়।